Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

কৃষিকথার ৭৫তম বছরে পদার্পণ : একটি পর্যালোচনা

কৃষি তথ্য সার্ভিস কর্তৃক প্রকাশিত মাসিক কৃষিকথা ১ বৈশাখ-১৪২২ ৭৫তম বছরে পদার্পণ করেছে। ১৯৪১ সনে মাসিক কৃষিকথার জন্ম। জন্মলগ্ন থেকেই চাষের কথা, চাষির কথা, কৃষি তথ্য ও প্রযুক্তির কথা কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে এই কৃষিকথা। কৃষিকথা কৃষি মন্ত্রণালয়ের একমাত্র মুখপত্র। শুধু তাই নয়, উপমহাদেশের জনপ্রিয় অন্যতম প্রাচীন কৃষি ম্যাগাজিন হিসেবেও কৃষিকথার পরিচিতি রয়েছে। এই ঐতিহ্যবাহী ম্যাগাজিনটিকে বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় সুসজ্জিত করা হয়েছে। এ ম্যাগাজিনটির গ্রহণযোগ্যতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ম্যাগাজিনটি এখন প্রিন্টিংয়ের পাশাপাশি ওয়েবসাইট, ই-বুকসহ নানা ধরনের মাধ্যমে প্রচারিত হচ্ছে।

 

কৃষিকথার ইতিহাস, ঐতিহ্য, ধারক, বাহক, শুভানুধ্যায়ী, পৃষ্ঠপোষক, রূপবৈচিত্র্য সব কিছুকে বর্তমান প্রজন্মের কাছে নতুন করে তুলে ধরার প্রয়াসে এ বছর ১০ মে (২৭ বৈশাখ, রোববার) কৃষিকথার ৭৫তম বছরে পদার্পণ উপলক্ষে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সকালের দিকে আকাশে মেঘের ঘনঘটা ছিল। একটু গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিও হচ্ছিল। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই আকাশ পরিষ্কার হয়ে গেল। পরে অনুষ্ঠান বেশ স্বাচ্ছন্দ্যেই সম্পন্ন হলো। অনুষ্ঠানের কর্মসূচির মধ্যে ছিল ‘কৃষি উন্নয়নে কৃষিকথার অবদান’ শীর্ষক সেমিনার, র‌্যালি, ‘আমাদের কৃষিকথা’ নামে প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন, কৃষিকথা, বৈশাখ-১৪২২ সংখ্যাটিকে বিশেষ সংখ্যা হিসেবে প্রকাশ, কৃষিকথাকে নিয়ে রচিত বিভিন্ন স্লোগানসমৃদ্ধ ব্যানার, ফেস্টুন প্রভৃতি। যেসব স্লোগান ছিল সেগুলো হলো- স্বাগতম স্বাগতম কৃষিকথা স্বাগতম/ শুভ হোক শুভ হোক পঁচাত্তরে পদার্পণ; চাষের কথা চাষির কথা/ পাবেন পড়লে কৃষিকথা; কৃষিকথা ঘরে ঘরে/ কৃষক শ্রমিক সবাই পড়ে; দিন বদলের হাতিয়ার/ জুড়ি নাই কৃষিকথার; কৃষি প্রযুক্তি জানতে চাই/ কৃষিকথা পড়ি তাই।

কৃষিকথার ৭৫তম বছরে পদার্পণ উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান উদযাপনের প্রস্তাবে মাননীয় কৃষিমন্ত্রী মহোদয়ের সম্মতি পাওয়ার খবর পাওয়ামাত্র কৃষি তথ্য সার্ভিসের সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে তৎপর হয়ে ওঠেন। মূল প্রস্তাবক হিসেবে আমার অগ্রণী ভূমিকা থাকলেও পরিচালক স্যার ধৈর্যের সঙ্গে আপ্রাণ চেষ্টা করে অনুষ্ঠানটিকে সুষ্ঠুভাবে সুসম্পন্ন করতে সক্ষম হন। প্রসঙ্গত, এ কথাটি সত্যি যে, অনুষ্ঠানের সর্বশেষ আয়োজন অর্থাৎ লাঞ্চ প্যাকেট বিতরণ খুবই সুন্দরভাবে সম্পন্ন হওয়ায় সবাই খুশি হন। তাছাড়া প্যাকেটি ছিল বেশ ভারী। এক্ষেত্রে ‘সব ভালো তার, শেষ ভালো যার’ কথাটি যথার্থভাবেই প্রযোজ্য বলা যায়।

 

তথ্য অফিসার (পিপি) কৃষিবিদ জনাব জাকির হাসনাৎ-এর সহযোগিতায় জনাব বাদল চন্দ্র সরকার ‘পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায়’ নামে একটি ডিসপ্লে বোর্ড তৈরি করে। এতে কৃষিকথা প্রকাশনার ধারাবাহিক পর্যায়গুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়। এ বোর্ডটি আ.কা.মু. গিয়াস উদ্দিন মিল্কী অডিটরিয়ামের বারান্দায় প্রদর্শিত হয়। এছাড়া জনাব মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ, জনাব মো. নূর ইসলাম ও জনাব রত্নেশ্বর কর্তৃক ডিজাইনকৃত ছোট বড় হরেক রকমের ফেস্টুন ও ব্যানার অডিটরিয়ামের ভেতর ও বাইরে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়। বিশেষ করে খামারবাড়ি মূল ভবনে ৬০ ফুট লম্বা দুইটি ফেস্টুন কৃষিকথার ৭৫তম বছরে পদার্পণের বার্তা নিয়ে কয়েকদিন ধরে দাঁড়িয়েছিল। এসব ফেস্টুন, ব্যানার দেখে দর্শকরা অভিভূত হন।

বর্তমান কৃষি সচিব জনাব শ্যামল কান্তি ঘোষ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এমপি। এছাড়া বিশেষ অতিথি ও সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি জনাব মো. মকবুল হোসেন এমপি ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক জনাব শেখ হেমায়েত হোসেন।  উল্লেখ্য, এ সময় মহাপরিচালক এ  জেড এম মমতাজুল করিম পবিত্র ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে ছিলেন।

 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় কৃষিমন্ত্রী বলেন, ৭৫তম বছরে পদার্পণ কৃষিকথাকে আরও পরিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ করবে। তিনি বলেন, কৃষির আধুনিক ও লাগসই প্রযুক্তি সহজ সরল ভাষায় কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে দেশের কৃষি, কৃষক তথা গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবনমানের উন্নয়নে ‘কৃষিকথা’র অবদান অপরিসীম। তিনি বলেন, বর্তমানে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে দেশে অনেক প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতের কৃষিকথাকে আরও বিস্তৃতির লক্ষ্যে ডিজিটালাইজড ই-বুকের মাধ্যমে প্রকাশের জন্য মাননীয় কৃষিমন্ত্রী আহ্বান জানান।


বিশেষ অতিথি জনাব মো. মকবুল হোসেন এমপি বলেন, মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে ‘কৃষিকথা’ কৃষির অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও প্রযুক্তি কৃষকের কাছে সরবরাহ করছে। তিনি সহজ সরল ভাষায় গল্প, রম্যরচনা কিংবা লোকজ ভাবধারায় কৃষিবিষয়ক বিভিন্ন বিষয় কৃষকের কাছে তুলে ধরার আহ্বান জানান।

সম্মানিত অতিথি ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক জনাব হেমায়েত হোসেন বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সবসময়ই কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকাণ্ডে সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে আসছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামে, কৃষক সংগঠনে কৃষিকথা পৌঁছে দিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করে যাবে।
সভাপতির বক্তব্যে কৃষি সচিব জনাব শ্যামল কান্তি ঘোষ বলেন, বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের কৃষি উন্নয়নে গৃহীত কার্যকর বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণেই দেশ আজ দানাদার খাদ্যে শুধু স্বয়ংসম্পূর্ণই নয়, বরং বাংলাদেশ আজ খাদ্য রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, উৎপাদনের ধারাকে অব্যাহত রেখে টেকসই কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন লাগসই কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের। কৃষিকথা ম্যাগাজিনটি আপামর কৃষিজীবী মানুষের তথ্য চাহিদা পূরণে আরও কার্যকর ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।


সেমিনারে ‘কৃষি উন্নয়নে কৃষিকথার অবদান’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কৃষি তথ্য সার্ভিসের পরিচালক কৃষিবিদ জনাব মিজানুর রহমান। তিনি কৃষিকথার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও পরিবর্তনের ধারাবাহিকতাসহ কৃষিতে কৃষিকথার ইতিবাচক অবদানের কথা তুলে ধরেন।
উন্মুক্ত আলোচনায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রাক্তন মহাপরিচালক কৃষিবিদ এম. এনামুল হক, কৃষি তথ্য সার্ভিসের প্রাক্তন পরিচালক কৃষিবিদ ড. শহীদুল ইসলাম ও প্রাক্তন উপপরিচালক (গণযোগাযোগ) কৃষিবিদ মো. মঈন উদ্দিন আহমেদ এবং কৃষক মো. হুমায়ুন কবির বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি তথ্য সার্ভিসের প্রধান তথ্য অফিসার কৃষিবিদ জনাব মোহম্মদ আনোয়ার হোসেন। অনুষ্ঠানে কৃষিকথার সার্বিক উন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রাক্তন পরিচালকবৃন্দ, প্রাক্তন সম্পাদক মো. সিরাজউদ্দিন আহমেদ, প্রাক্তন অডিও ভিস্যুয়াল আর্টিস্ট জনাব প্রাণেশ কুমার ম-লের পক্ষে তার মেয়ে সুমনা এবং সর্বোচ্চ গ্রাহক সংগ্রহের স্বীকৃতি হিসেবে কৃষি তথ্য সার্ভিস আঞ্চলিক অফিস, খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের টিপি নাহিদ বিন রফিককে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

 

এছাড়া উপস্থিত সম্মানিত প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি, সম্মানিত অতিথি ও সভাপতি মহোদয়কেও সম্মাননা প্রদান করা হয়।
সময়ের স্বল্পতার কারণে অনেক বিশিষ্টজন কৃষিকথা ও কৃষি তথ্য সার্ভিস সম্পর্কিত অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলার সুযোগ পাননি। এতে তাঁরা সবাই একটু বিব্রত বোধ করেছেন বৈ কি! ব্যক্তিগতভাবে আমিও চেয়েছিলাম আর একটু বিস্তারিতভাবে কৃষিকথার ইতিবৃত্ত নিয়ে আলোচনা হোক। আমরা আশা করি ১৪৪৬ বঙ্গাব্দ/২০৩৯ খ্রিস্টাব্দে যখন শতবর্ষে পদার্পণ কিংবা শতবর্ষ পূর্তি হবে তখন বেশি সময় নিয়ে বেশি বড় অনুষ্ঠান আয়োজন করে সুন্দর একটি স্মরণীয় ইতিহাস রচনা করবেন কৃষিকথার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। তবে এটিও সত্যি যে, এ মহতী অনুষ্ঠানে মাননীয় কৃষিমন্ত্রী ও অন্যান্য অতিথিবৃন্দ উপস্থিত হয়ে মূল্যবান বক্তব্য রেখে কৃষিকথার ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক দিকনির্দেশনা দিয়ে অনুষ্ঠান আয়োজন সার্থক করেন। কৃষিকথার পৃষ্ঠপোষকরা বক্তাদের আশা-আকাক্সক্ষার সঠিক প্রতিফলন ঘটাতে সক্ষম হলে ভবিষ্যতের কৃষিকথা আরও আকর্ষণীয়, মানসম্পন্ন ও পাঠকনন্দিত হতে সক্ষম হবে। আশার কথা, কৃষি তথ্য সার্ভিস ইতোমধ্যেই কৃষিমন্ত্রী মহোদয় ও অন্যদের বক্তব্যের মর্ম উপলব্ধিপূর্বক ই-বুক হিসেবে কৃষিকথা আপলোড করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধি ও লেখার মান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ৭ জুলাই ২০১৫ বর্তমান মহাপরিচালক, ডিএই কৃষিবিদ জনাব মো. হামিদুর রহমান কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তাবৃন্দের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় কৃষিকথার মান উন্নয়ন, সম্প্রসারণ এবং গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবেন বলে অঙ্গীকার করেন। আমরা আশা করি কিছুদিনের মধ্যেই গ্রাহক সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যাবে।

সুপ্রিয় পাঠক, কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন তথা দেশের সার্বিক উন্নয়নের অন্যতম অংশীদার হিসেবে মাসিক কৃষিকথা ১৯৪১ সন থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হয়ে আসছে। ম্যাগাজিনটি  এখন ৭৫তম বর্ষ অতিক্রম করছে। কৃষির আধুনিক ও লাগসই প্রযুক্তি সহজ সরল ভাষায় কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নই এ ম্যাগাজিনটির মূল লক্ষ্য।


প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিশ্ব খাদ্য দিবস, ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও ইঁদুর নিধন অভিযানসহ বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান উপলক্ষে গৃহীত কর্মপরিকল্পনা  বাস্তবায়নে কৃষিকথা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কৃষিকথায় সাধারণত বিভিন্ন ফসলের উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিপণন, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমনসহ বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কিত লেখা; হাঁস-মুরগি পালন, মৎস্য চাষ, পরিবেশ ও বন, প্রশ্নোত্তর, আগামী মাসের কৃষি, সাক্ষাৎকার, গল্প, কবিতা, নাটিকা, রম্য রচনা, বই পরিচিতি প্রভৃতি বিষয়ের লেখা ছাপানো হয়ে থাকে। কৃষি বিজ্ঞানী, কৃষি গবেষক,   কৃষিবিদ, সম্প্রসারণবিদ, কৃষিকর্মী, কবি, সাহিত্যিক, ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক-কৃষাণী সবাই এতে লেখা পাঠাতে পারেন। লেখা বাছাই কমিটি কর্তৃক মনোনীত লেখা নির্দিষ্ট সংখ্যায় ছাপানো হয়। প্রকাশিত লেখার জন্য বর্তমানে সর্বনিম্ন ৫০০.০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০০০.০০ টাকা সম্মানী দেয়া হয়। ম্যাগাজিনটির নগদ বিক্রয় মূল্য প্রতি সংখ্যা মাত্র ৫.০০ টাকা। বছরের যে কোন সময় এটির গ্রাহক হওয়া যায়। বার্ষিক গ্রাহক চাঁদা মাত্র ৫০.০০ টাকা। এছাড়া একসঙ্গে ২০ কপি বা তার বেশি সংখ্যার গ্রাহক হলে প্রতি কপি বার্ষিক মাত্র ৪২.০০ টাকা হারে পাওয়া যায়।
 

কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষিবিষয়ক একমাত্র মুখপত্র ‘মাসিক কৃষিকথা’ কৃষক, কৃষিকর্মী, সম্প্রসারণবিদ, কৃষি বিজ্ঞানী, কৃষি গবেষক, কৃষিবিদ, লেখক, গ্রাহক, পাঠক সবার অন্তরে স্থায়ী আসন প্রতিষ্ঠিত করুক এবং সবার সুখে-দুখে সম অংশীদার হয়ে যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকুক এটাই কামনা করি।

 

মো. মতিয়ার রহমান*

*সহকারী সম্পাদক, কৃষি তথ্য সার্ভিস, খামারবাড়ি, ফার্মগেট, ঢাকা-১২১৫


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon